সবার সামনে কঠিন পথ

 সবার সামনে কঠিন পথ



শেখ হাসিনা নিজে থেকেই ফিরবেন, এমন ইঙ্গিত মিলছে না

আইনি প্রক্রিয়ার কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশকে

ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়

দিল্লির জবাবের জন্য অপেক্ষা করছে ঢাকা

সব মিলিয়ে ফেরত আনা অসম্ভব বলছেন বিশ্লেষকেরা

সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা

শেখ হাসিনা নিজে থেকেই ফিরবেন, এমন ইঙ্গিত মিলছে না

আইনি প্রক্রিয়ার কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশকে

ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়

দিল্লির জবাবের জন্য অপেক্ষা করছে ঢাকা

সব মিলিয়ে ফেরত আনা অসম্ভব বলছেন বিশ্লেষকেরা

সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা



ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে ফেরত পেতে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে ভারতকে। রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তাঁকে আনা গেলে বিচারের কাজটি ভালোভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।


তবে দুই দেশেই সরকারের ভেতরের ও বাইরের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, শেখ হাসিনা নিজে থেকেই দেশে ফিরে যে বিচারের মুখে পড়তে চাইবেন—এমন ইঙ্গিত এখনো মিলছে না। আইনি সব জটিলতা মিটিয়ে তাঁকে ফেরত আনা সফল করতে হলে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। আর হাসিনাকে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়। সব মিলিয়ে তাঁকে ফেরত এনে তাঁর উপস্থিতিতে বিচার সম্পন্ন করা একটি জটিল, সময়সাপেক্ষ, এমনকি প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার।


হাসিনাকে ফেরতের বিষয়টিতে দুই দেশেই অভ্যন্তরীণ রাজনীতির যোগসূত্র থাকার পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে—এমনটি মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।


বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার মহেশ সাচদেব ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে গত সোমবার বলেছেন, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের জন্য দেওয়া কূটনৈতিক পত্র একটি সূচনামাত্র। আর তাঁকে ফেরত চেয়ে যে অনুরোধ করা হয়েছে, সে অনুরোধের বিরুদ্ধে তিনি চাইলে আদালতে যেতে পারেন।


আরও পড়ুনঃ আসিফ নজরুলের সাথে কি কথা হয়েছে সাকিবের

এ বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলেন, সরকারি চ্যানেলে নয়াদিল্লি থেকে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত কোনো জবাব আসেনি।


সরকার ভারতের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করবে, এমনটি জানিয়ে রফিকুল আলম বলেন, ‘যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো উত্তর না আসে, তবে বাংলাদেশ থেকে একটি অনুস্মারক চিঠি পাঠানো হবে।’


মানবতাবিরোধী অপরাধ ও হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে ফেরত আনা না গেলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার ইঙ্গিত আছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিটি) প্রধান প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কথায়। গতকাল ঢাকায় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘সরকার যদি তাঁকে ফেরত আনতে পারে তাহলে বিচারটা আরও ভালোভাবে করা সম্ভব হবে।’


শেখ হাসিনা নিজে আদালতে উপস্থিত না হলে কিংবা ভারত তাঁকে ফেরত না দিলে কী হতে পারে, আজকের পত্রিকা থেকে গতকাল সন্ধ্যায় জানতে চাওয়া হলে তাজুল ইসলাম বলেন, আইনে বলা আছে, কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে হাজির না হলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ চলতে পারে।


মানবতাবিরোধী অপরাধ ও হত্যাকাণ্ডের মামলায় আদালতে প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা প্রাণদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।


পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতকে কূটনৈতিক পত্র দেওয়ার কথা গত সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের জানান। সেদিনই সন্ধ্যায় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল কূটনৈতিক পত্র পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চি

শেখ হাসিনা নিজে থেকেই ফিরবেন, এমন ইঙ্গিত মিলছে না

আইনি প্রক্রিয়ার কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশকে

ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়

দিল্লির জবাবের জন্য অপেক্ষা করছে ঢাকা

সব মিলিয়ে ফেরত আনা অসম্ভব বলছেন বিশ্লেষকেরা

সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা



ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে ফেরত পেতে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে ভারতকে। রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তাঁকে আনা গেলে বিচারের কাজটি ভালোভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।


তবে দুই দেশেই সরকারের ভেতরের ও বাইরের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, শেখ হাসিনা নিজে থেকেই দেশে ফিরে যে বিচারের মুখে পড়তে চাইবেন—এমন ইঙ্গিত এখনো মিলছে না। আইনি সব জটিলতা মিটিয়ে তাঁকে ফেরত আনা সফল করতে হলে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। আর হাসিনাকে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়। সব মিলিয়ে তাঁকে ফেরত এনে তাঁর উপস্থিতিতে বিচার সম্পন্ন করা একটি জটিল, সময়সাপেক্ষ, এমনকি প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার।


হাসিনাকে ফেরতের বিষয়টিতে দুই দেশেই অভ্যন্তরীণ রাজনীতির যোগসূত্র থাকার পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে—এমনটি মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।


বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার মহেশ সাচদেব ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে গত সোমবার বলেছেন, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের জন্য দেওয়া কূটনৈতিক পত্র একটি সূচনামাত্র। আর তাঁকে ফেরত চেয়ে যে অনুরোধ করা হয়েছে, সে অনুরোধের বিরুদ্ধে তিনি চাইলে আদালতে যেতে পারেন।


আরও পড়ুনঃ আসিফ নজরুলের সাথে কি কথা হয়েছে সাকিবের

এ বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলেন, সরকারি চ্যানেলে নয়াদিল্লি থেকে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত কোনো জবাব আসেনি।


সরকার ভারতের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করবে, এমনটি জানিয়ে রফিকুল আলম বলেন, ‘যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো উত্তর না আসে, তবে বাংলাদেশ থেকে একটি অনুস্মারক চিঠি পাঠানো হবে।’


মানবতাবিরোধী অপরাধ ও হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে ফেরত আনা না গেলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার ইঙ্গিত আছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিটি) প্রধান প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কথায়। গতকাল ঢাকায় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘সরকার যদি তাঁকে ফেরত আনতে পারে তাহলে বিচারটা আরও ভালোভাবে করা সম্ভব হবে।’


শেখ হাসিনা নিজে আদালতে উপস্থিত না হলে কিংবা ভারত তাঁকে ফেরত না দিলে কী হতে পারে, আজকের পত্রিকা থেকে গতকাল সন্ধ্যায় জানতে চাওয়া হলে তাজুল ইসলাম বলেন, আইনে বলা আছে, কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে হাজির না হলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ চলতে পারে।


মানবতাবিরোধী অপরাধ ও হত্যাকাণ্ডের মামলায় আদালতে প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা প্রাণদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।


পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতকে কূটনৈতিক পত্র দেওয়ার কথা গত সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের জানান। সেদিনই সন্ধ্যায় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল কূটনৈতিক পত্র পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।


আরও পড়ুনঃ ঋণের প্রলোভনে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের ভেতরকার এক বিশ্লেষক মনে করেন, যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, সেই চুক্তি অনুযায়ী দুই রাষ্ট্র যেমন দুটি পক্ষ, বর্তমান বিবেচ্য ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা নিজেও একটি পক্ষ। এ কারণে রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের দিক থেকে তাঁকে ফেরত পাঠানোর বিষয় যেমন আছে, তিনি নিজে ফিরতে চাইবেন কি না, ঢাকা ফিরে বিচারকে আদালতে মোকাবিলা করবেন কি না, সেটাও ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য হতে পারে।


২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি সই হওয়া চুক্তিটির অষ্টম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কোনো রাষ্ট্র প্রত্যর্পণের অনুরোধ নাকচ করতে পারে, যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি সেই রাষ্ট্রকে বোঝাতে সক্ষম হন, তাঁকে ফেরত দেওয়া অন্যায় হবে; কারণ, তাঁর বিরুদ্ধে মামলায় যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা ন্যায়বিচারের উদ্দেশ্যে করা হয়নি।


সরকারের ওই কূটনীতিক বলেন, ভারতের কাছে শেখ হাসিনা শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি তাদের একজন পরীক্ষিত, বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন মিত্র। এ কারণে তাঁকে ফেরত দেওয়া বা না দেওয়ার বিষয়টি সেখানে পুরোপুরি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয় হবে। ভারত সরকারিভাবে শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে, এমন সম্ভাবনা ক্ষীণ, এমনটিই মনে করেন এই কূটনীতিক।


ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যাওয়ার পর দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি ও বিরোধী দল কংগ্রেসসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সংসদের ভেতরে-বাইরে দফায় দফায় বৈঠকে বসে।


আরও পড়ুনঃ ছাত্রলীগের সাবেক উপ-আপ্যায়ন সম্পাদক গ্রেপ্তার

নিজের সিদ্ধান্তে কিংবা ভারত সরকারের মাধ্যমে শেখ হাসিনা দেশে এলে স্থানীয় রাজনীতিতে তা বড় রকম প্রভাব ফেলবে, এমনটি মনে করেন স্থানীয় বিশ্লেষকেরা।


অন্যদিকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে বাংলাদেশ সরকারের করা অনুরোধ সরাসরি নাকচ না করে ভারত বেশ সময় নিতে পারে, এমনটি মনে করেন দেশটির বিশ্লেষকেরা।


শেখ হাসিনার দিল্লি যাওয়া, তাঁকে ফেরত চাওয়া ও ফেরত দেওয়ার পুরো বিষয়টির মধ্যে রাজনীতি আছে বলে মনে করেন ভারতের হরিয়ানার ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ের অধ্যাপক ড. শ্রীরাধা দত্ত। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি দুই দিকের জন্য খুবই জটিল একটি ব্যাপার। কাজেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, তাঁকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি রাতারাতি ঘটবে না।’


অন্যদিকে বাংলাদেশে সরকারের ভেতর-বাইরের কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, শেখ হাসিনার বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি এমনকি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নেপথ্যে নানা রকম দর-কষাকষি হতে পারে। এই দর-কষাকষিতে যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম পক্ষ হতে পারে, এমনটিও মনে করেন বাংলাদেশের এক ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক।


যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, ‘চুক্তির কয়েকটি অনুচ্ছেদ [৬ ও ৮] কাজে লাগিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ফেরত না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আছে। এ ক্ষেত্রে ভারত নিশ্চয়ই তাঁকে ফেরত না দেওয়ার রাজনৈতিক কী মূল্য হতে পারে, তা বিবেচনায় নেবে।’


গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের এই প্রেসিডেন্ট মনে করেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনা বাড়বে।

Post a Comment

Previous Post Next Post